পটিয়া প্রতিনিধি:
পটিয়া বড়লিয়া খাঁন বাড়িতে চাঁদাবাজ ও ভূমিদস্যু মাহাবুব আলী খাঁন গং-এর বিরুদ্ধে সাংবাদিক আজম খাঁনের চলাচলের পথ বন্ধ করে সেমিপাকা ঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে।
গত ১১ মার্চ ২০২৫, মঙ্গলবার পটিয়া প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিক আজম খাঁন অভিযোগ করেন যে, মাহাবুব আলী খাঁন ও তার সহযোগীরা তার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। এই বিষয়ে তিনি আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন পটিয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি নুর হোসেন, সাংবাদিক **সেলিম চৌধুরী (দৈনিক ইনকিলাব), মোঃ শফিউল আজম (দৈনিক আজাদী), মোঃ বরিউল হোসেন (দৈনিক পূর্বকোণ), পিবলু (সি-প্লাস টিভি), মোঃ জমির উদ্দীন (জাতীয় দৈনিক অপরাধ দমন পত্রিকা)**সহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা।
এছাড়াও স্থানীয় সমাজের নেতৃবৃন্দ, বড়লিয়া খাঁন বাড়ির মসজিদ ও সমাজের সভাপতি মোঃ আজম খাঁন, মোঃ সোলেমান খাঁন, মোঃ মনছুর আলী খাঁন, মোঃ শাহজাহান খাঁন, মোঃ সাজ্জাদ খাঁন, মোঃ টিটু খাঁন, মোঃ রিপন খাঁন, মোঃ মনির খাঁন, মোঃ সাকিব খাঁন, মোঃ শওকত হায়াত খাঁন (বেলাল), মোঃ রিদুয়ানুল হক চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সমাজের নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করেন যে, মাহাবুব আলী খাঁন গং সাংবাদিক আজম খাঁনের বিরুদ্ধে একটি কাল্পনিক, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছেন। তারা এই মিথ্যা সংবাদ সম্মেলন প্রত্যাহারের দাবি জানান এবং অবিলম্বে প্রশাসনের কাছে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান।
সাংবাদিক আজম খাঁন বলেন, “আমি সত্যের পথে সাংবাদিকতা করি, তাই ষড়যন্ত্রের শিকার হচ্ছি। আমার চলাচলের পথ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, যা সম্পূর্ণ বেআইনি। আমি প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।”
স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা এবং সাংবাদিক মহল এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন। তারা জানান, সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করতে দিতে হবে, নয়তো মুক্ত গণমাধ্যম বাধাগ্রস্ত হবে।
এ বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি, তবে স্থানীয়দের দাবি, দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে আরও বড় ধরনের সংঘাতের আশঙ্কা রয়েছে।
Leave a Reply