মোহাম্মদ মিজান খান***
হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার পানিউমদা ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের অন্যতম নেতা ব্রজ গোপাল রায় একজন সাধারণ কাপরের ব্যবসায়ী হওয়া সর্তেও হাজার কোটি টাকার মালিক।ঘটনা সূত্রে জানা যায়,আওয়ামী সরকারের আমলে ব্রজ গোপাল রায় একজন সোনা চালান কারি ছিল অনেক বার সোনা নিয়ে বর্ডার এলাকায় ধরা পরে দলীয়ক্ষমতা ও টাকা দিয়ে বার বার ছাড়া পেয়ে যেত।শুধু তাই না ব্রজ গোপালের দুই ভাই রাখাল রায় ও গোবিন্দ রায় উমানে থাকে সেখানে তারা অবৈধ পথে হুন্ডি ব্যবসা করে।সোনা চালানের টাকা,হুন্ডির ব্যবসার টাকা দিয়ে সস্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন তারা।অথচ ব্রজ গোপালের বাবা ছিল একজন সাধারণ কেটে খাওয়া মানুষ।মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ডালা বিক্রি করতো।আওয়ামী সরকার থাকাকালীন হাজার কোটি টাকার সম্পদ ঘরে তুলেছে ব্রজ গোপাল রায় ও তার ভাই মিলে। শ্রীমঙ্গল একাধিক বাসা ও জমি, বুড়িনাও গ্রামে একাধিক বাড়ি, মাঠে শতবিঘা জমি, বড়গাঁও গ্রামে ল্যান্ড প্রপার্টি,পানিউমদা বাজারে শত শত জমি সহ অনেক সম্পদ এর মালিক।সকল সম্পদ তার মা শ্রী শান্তি রানী রায়ের নামে।এছাড়াও আওয়ামী লীগ নেতা ব্রজ গোপাল রায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছাত্রদের বিপক্ষে আন্দোলনের বাঁধা সৃষ্টি করে ফলে ছাত্ররা রাজপথে নামলে তাদের আঘাত করার হুমকি দেয় ভিডিও তে তার মানুষরূপী অমানুষের রূপ দেখা যায়।ছাত্রেদর আন্দোলন নষ্ট করার পায়তারা করে। তার বিরুদ্ধে সেনা কমান্ডারের কাছে একটি অভিযোগ দেওয়া হয়েছে এতে ৯ জন আসামি ও অজ্ঞাত ২০০ জনকে আাসামি করে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।বর্তমানে সে আত্মগোপনে রয়েছে ইন্ডিয়া পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। ব্রজ গোপাল রায় বড় বড় আওয়ামী লীগে নেতাদের মোটা অংকের টাকা দিয়ে ও তার ভাতিজা উজ্জ্বল রায় পুলিশের সার্জেন হওয়ায় অবৈধ কার্যকলাপ করতো মানুষের জমি অবৈধ ভাবে সাধারণ মানুষদের মারধর করে দখল করত।আওয়ামী লীগের নেতা ব্রজ গোপাল রায়ের দূর্নীতির যথাযথ ব্যবস্থা ও অতি দ্রুত তাকে গ্রেফতার করে তার বিচার চায় এলাকাবাসী
সম্পাদক ও প্রকাশক বাহাদুর চৌধুরী, সহসম্পাদক মেহেদী হাসান হৃদয়,
অফিস : চৌধুরী কমপ্লেক্স, চেয়ারম্যান , চরফ্যাশন, ভোলা। মোবাইল: ০১৩২৩০০২৩৭৭,০১৬১০০৯৩৬২২ ইমেইলঃ dainikdakshineroporadh@gmail.com