কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি।
কুষ্টিয়া সদর উপজেলার অন্তর্গত ৪ নং বটতৈল ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের কবিরাজ পাড়া জামে মসজিদের সভাপতি শহিদুল ইসলাম পাপ্পু সহ ১৪ থেকে ১৫ জনের বিরুদ্ধে ২৭ টি ছাগল 🐐 চুরির অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী তাসলিমা বেগম। অসহায় তাসলিমার সাথে কথা হলে তিনি আমাদেরকে জানান গত ২৮ এ জানুয়ারী আনুমানিক রাত ১২টার দিকে আমার বাড়ি থেকে জামাল মেম্বার ও শহিদুল ইসলাম পাপ্পুর নেতৃত্বে ১৪ ১৫ জনের মতো চোর চক্রের সদস্যরা আমার ছাগলগুলো নিয়ে যায়। চোর চক্রের সদস্যরা হলেন।
১/ জামাল মেম্বার (৪০) পিতা চারু ব্যাপারী,
২/ শহিদুল ইসলাম পাপ্পু (৪৫) / পিতা আহম্মদ আলী কবিরাজ, সাং বটতৈল কবিরাজ পাড়া।
৩/ সেলিম শেখ (৫৫) পিতা মৃত আজিজুল শেখ।
৪/ সুজন (৩২) পিতা মৃত মোহাম্মদ আলী মিস্ত্রি ।
৫/মোঃ ফরিদ (৩০) পিতা মৃত তাইজাল মন্ডল।
৬/ শহিদুল ইসলাম (৫০) পিতা রহমান
৭/ রানা (২৮) পিতা মৃত সাবের ।
৮/ সোহেল টলিওলা পিতা অজ্ঞাতনাম নামা ।
৯/ রবিউল ইসলাম (৩৩) পিতা শুকুর আলী ।
১০/ আব্দুল করিম (৩৫) পিতা কাদির ব্যাপারী।
১১/রাকিবুল পিতা একোববার
অজ্ঞাতনামা আরো ৪-৫ জন ছিলেন। উভয় ঠিকানা বটতৈল দক্ষিণ পাড়া।
অসহায় তাসলিমা আমাদেরকে জানান শহিদুল ইসলাম পাপ্পু ও জামাল মেম্বার দেশীয় অস্ত্র আমার গলায় ধরে আমাকে বলেন চিল্লাচিল্লি করলে তোর গলাকেটে ফেলে দেবো চুপচাপ থাক, এবার বাকি চোর চক্রের সদস্যরা আমার সমস্ত ছাগলগুলো টলি গাড়িতে উঠায় নিয়ে চলে গিয়েছেন,
পরে আমি অনেক চিল্লাচিল্লি ও কান্নাকাটি করতে থাকি, এ সময় আশেপাশের লোকজন টের পেয়ে আমার বাড়িতে আসেন। পরের দিন সকালে আমি কুষ্টিয়া মডেল থানাতে একটি অভিযোগ দায়ের করি, অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এসআই আলিম আমার ৮টি ছাগল উদ্ধার করে দেন।
বাকি ছাগলগুলো এখনো উদ্ধার হয় নাই।
তাই আমি কুষ্টিয়া পুলিশ সুপার মহোদয়ের কাছে আকুল আবেদন করতেছি আমার ছাগলগুলো উদ্ধার করে দিন।
ওই এলাকা সাধারণ মানুষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
(এটা প্রথম পর্ব,পরবর্তী পর্বে বিস্তারিত থাকবে)
সম্পাদক ও প্রকাশক বাহাদুর চৌধুরী, সহসম্পাদক মেহেদী হাসান হৃদয়,
অফিস : চৌধুরী কমপ্লেক্স, চেয়ারম্যান , চরফ্যাশন, ভোলা। মোবাইল: ০১৩২৩০০২৩৭৭,০১৬১০০৯৩৬২২ ইমেইলঃ dainikdakshineroporadh@gmail.com