1. mh01610093622@gmail.com : dainikdakshineroporadh :
শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:১৯ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
আগে আমরা একটা কথা শুনতাম দুনিয়া কি উল্টে গেল! এখন মাঝেমধ্যে মনে হয় কথাটা সত্য সাংবাদিক আসাদ ইসলাম একমাএ পুএ সন্তানের জন্মদিন আজ জয়নগরে ২ কোটি টাকার জমি নিয়ে দীর্ঘদিনের বিরোধ, দখল সূত্রে মালিকানা শাহাজান গংয়ের—সংঘর্ষের আশঙ্কা কুষ্টিয়ায় শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ে ২২ দফা দাবি বাস্তবায়নে অবস্থান কর্মসূচি। ভোলা তজুমদ্দিন উপজেলার চাঁদপুর ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ইছোব হোসেন ছেলে হাছনাইন হোসেন যৌতুক এর টাকার জন্য স্ত্রী ঝুমুর আক্তার কে শারীরিক নির্যাতন ও মারধর করার অভিযোগ উঠেছে। ভোলায় সদ্য পদোন্নতি প্রাপ্ত পুলিশ সদস্যদের র‍্যাংক ব্যাজ পরিধান” কুষ্টিয়ায় শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ে ২২ দফা দাবি বাস্তবায়নে অবস্থান কর্মসূচি। হঠাৎই ভয়াবহ দাবানলের সৃষ্টি, আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে, পুড়ছে ইসরাইল। ছবিতে যাদের দেখতে পাচ্ছেন, তারা হলেন ঝিনাইদহ জেলার হরিণাকুণ্ড থানার হরিশপুর গ্রামের রাশিদুল ইসলাম এবং তার স্ত্রী। নড়াইলের লোহাগড়ায় দুর্বৃত্তদের হামলায় কব্জি হারালেন বিএনপি নেতা।
সংবাদ শিরোনাম:
আগে আমরা একটা কথা শুনতাম দুনিয়া কি উল্টে গেল! এখন মাঝেমধ্যে মনে হয় কথাটা সত্য সাংবাদিক আসাদ ইসলাম একমাএ পুএ সন্তানের জন্মদিন আজ জয়নগরে ২ কোটি টাকার জমি নিয়ে দীর্ঘদিনের বিরোধ, দখল সূত্রে মালিকানা শাহাজান গংয়ের—সংঘর্ষের আশঙ্কা কুষ্টিয়ায় শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ে ২২ দফা দাবি বাস্তবায়নে অবস্থান কর্মসূচি। ভোলা তজুমদ্দিন উপজেলার চাঁদপুর ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ইছোব হোসেন ছেলে হাছনাইন হোসেন যৌতুক এর টাকার জন্য স্ত্রী ঝুমুর আক্তার কে শারীরিক নির্যাতন ও মারধর করার অভিযোগ উঠেছে। ভোলায় সদ্য পদোন্নতি প্রাপ্ত পুলিশ সদস্যদের র‍্যাংক ব্যাজ পরিধান” কুষ্টিয়ায় শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ে ২২ দফা দাবি বাস্তবায়নে অবস্থান কর্মসূচি। হঠাৎই ভয়াবহ দাবানলের সৃষ্টি, আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে, পুড়ছে ইসরাইল। ছবিতে যাদের দেখতে পাচ্ছেন, তারা হলেন ঝিনাইদহ জেলার হরিণাকুণ্ড থানার হরিশপুর গ্রামের রাশিদুল ইসলাম এবং তার স্ত্রী। নড়াইলের লোহাগড়ায় দুর্বৃত্তদের হামলায় কব্জি হারালেন বিএনপি নেতা।

তরুণ স্বপ্নবাজ ইঞ্জিনিয়ার আল-আমীন চৌধুরীর পথচলা

  • আপডেটের সময় : শুক্রবার, ৪ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২৮ বার ভিউ

মোঃ বিজয় চৌধুরী ( ঢাকা জেলা বিশেষ প্রতিনিধ )

স্বপ্নবাজ লেখক ও ইঞ্জিনিয়ার আল-আমীন চৌধুরী। এই তরুণ লেখক ২০০১ সালের ১২ জানুয়ারি, তার জন্মস্থান ভোলা জেলার চরফ্যাশনে জন্মগ্রহণ করেন। গত ২২ শে ফেব্রুয়ার তার গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন হলো। তিনি American International University থেকে নিজের স্নাতকোত্তর শিক্ষা শেষ করেছেন। পড়াশোনার পাশাপাশি লেখালেখির মাধ্যমে নিজেকে তুলে ধরেছেন অনন্য উচ্চতায়। বর্তমানে তিনি সাহিত্য ও ইঞ্জিনিয়ারিং কমিউনিটির একটি পরিচিত মুখ। তিনি দৈনিক প্রথম আলো, আমার দেশ, সমকাল, দৈনিক দক্ষিণের অপরাধ সংবাদ, অপরাধ চক্র সহ দেশের প্রায় প্রতিটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় লেখালেখি করেন।

মূলত তিনি কলাম, ফিচার, চিঠিপত্র, গল্প, কবিতা লেখেন। দেশের বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় তার প্রায় ৪০০ লেখা প্রকাশিত হয়েছে।

এছাড়া, অমর একুশে বইমেলা ২০২৪-এ তার দুটি যৌথ কবিতা ও একটি গল্পের বই প্রকাশিত হয়েছে। গত ২২ ফেব্রুয়ারি তার জীবনের অন্যতম আনন্দের দিন ছিল। চার বছর আগে তার বাবা তাকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করেছিলেন এবং আজ সে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করে এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিদায় নিলেন।

লেখালেখির পাশাপাশি, তিনি তার বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধুদের নিয়ে গড়ে তুলেছেন “আলো ফাউন্ডেশন” নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, যা দেশের অসহায়, বঞ্চিত, নিপীড়িত ও প্রতিবন্ধী মানুষদের নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।

শিক্ষা জীবন ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য

আল-আমীন চৌধুরী তার শিক্ষাজীবনে একাধিক ক্ষেত্রে অসাধারণ দক্ষতা প্রদর্শন করেছেন। তিনি তার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করেছেন। পড়াশোনার পাশাপাশি তার সাহিত্য চর্চাও ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন। তার লেখালেখির মধ্যে সামাজিক সচেতনতা, মানবাধিকার, প্রযুক্তি এবং পরিবেশের বিষয়গুলো প্রায়ই উঠে আসে।

তিনি বলেন, “লেখালেখি আমার জন্য শুধু একটি সৃজনশীল পেশা নয়, এটি একটি উপায় যা আমার চিন্তাভাবনাকে বিশ্ববাসীর কাছে পৌঁছানোর একটি মাধ্যম।” তার এই বিশ্বাস তাকে আরও বেশি লেখালেখির প্রতি উৎসাহী করেছে এবং ভবিষ্যতে আরও অনেক বড় লেখক হয়ে ওঠার পথে সাহসী পদক্ষেপ নিতে সাহায্য করেছে।

আলো ফাউন্ডেশন এবং সমাজ সেবা

আল-আমীন চৌধুরী তার বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধুদের নিয়ে গড়া “আলো ফাউন্ডেশন” এর মাধ্যমে সমাজের গরীব, সুবিধাবঞ্চিত ও প্রতিবন্ধী মানুষদের সহায়তা করছে। এই সংগঠনটি শুধু দেশের প্রান্তিক অঞ্চলের মানুষের জন্য কাজ করছে না, বরং সারা দেশে নানা সামাজিক কর্মসূচি নিয়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করছে। তাদের কাজের মধ্যে রয়েছে দাতব্য কাজ, শিক্ষাগত সহায়তা, এবং মানসিক ও শারীরিক উন্নয়নমূলক কার্যক্রম।

তিনি বিশ্বাস করেন যে, “একজন লেখক যদি তার লেখার মাধ্যমে মানুষের অন্তরের ক্ষুদ্রতম কোণেও প্রবেশ করতে পারে, তবে তার লেখালেখি সফল।” আর আলো ফাউন্ডেশনের মতো একটি উদ্যোগ তার এ বিশ্বাসকে আরো শক্তিশালী করেছে।

আল-আমীন চৌধুরীর ভবিষ্যত লক্ষ্য

আল-আমীন চৌধুরীর ভবিষ্যত লক্ষ্য শুধু লেখালেখি নয়, প্রযুক্তি এবং সমাজসেবা ক্ষেত্রেও তার পেশাগত যাত্রা চালিয়ে যাওয়ার। তিনি ভবিষ্যতে এমন কিছু উদ্ভাবনী প্রকল্প নিয়ে কাজ করতে চান, যা বাংলাদেশের প্রযুক্তি খাত এবং শিক্ষাব্যবস্থায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে। তার মতে, “আজকের প্রজন্মের জন্য প্রযুক্তি, সাহিত্য এবং মানবিক মূল্যবোধের সংমিশ্রণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।”

বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষ করার পর, তিনি তার লেখালেখির পাশাপাশি প্রযুক্তির উপরও আরও গবেষণা করতে চান এবং একটি স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখছেন যা সমাজে প্রযুক্তির ইতিবাচক প্রভাব বিস্তার করবে। তার এই লক্ষ্য বাস্তবায়ন করতে তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক কনফারেন্স এবং ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণ করতে আগ্রহী। তিনি বিশ্বাস করেন যে, একজন সফল লেখক হওয়ার জন্য নিজেকে সবসময় নতুন কিছু শিখতে ও চেষ্টা করতে হবে।

নতুন প্রজন্মের জন্য বার্তা

আল-আমীন চৌধুরী তার সফলতার পিছনে যে একান্ত দৃষ্টি এবং পরিশ্রম রয়েছে, তা নতুন প্রজন্মকে উজ্জীবিত করার জন্য একটি আদর্শ হতে পারে। তিনি বলেন, “পরিশ্রম, বিশ্বাস, এবং আত্মবিশ্বাসই সফলতার মূল চাবিকাঠি।” তিনি তরুণদের প্রতি তার পরামর্শে বলেন, “নিজেকে কখনও ছোট মনে কোরো না। তোমার ভিতরের শক্তি এবং প্রতিভাকে প্রমাণ করতে হবে, যা সমাজে সত্যিকার পরিবর্তন আনবে।”তরুণ স্বপ্নবাজ ইঞ্জিনিয়ার আল-আমীন চৌধুরীর পথচলা

স্বপ্নবাজ লেখক ও ইঞ্জিনিয়ার আল-আমীন চৌধুরী। এই তরুণ লেখক ২০০১ সালের ১২ জানুয়ারি, তার জন্মস্থান ভোলা জেলার চরফ্যাশনে জন্মগ্রহণ করেন। গত ২২ শে ফেব্রুয়ার তার গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন হলো। তিনি American International University থেকে নিজের স্নাতকোত্তর শিক্ষা শেষ করেছেন। পড়াশোনার পাশাপাশি লেখালেখির মাধ্যমে নিজেকে তুলে ধরেছেন অনন্য উচ্চতায়। বর্তমানে তিনি সাহিত্য ও ইঞ্জিনিয়ারিং কমিউনিটির একটি পরিচিত মুখ। তিনি দৈনিক প্রথম আলো, আমার দেশ, সমকাল, দৈনিক দক্ষিণের অপরাধ সংবাদ, অপরাধ চক্র সহ দেশের প্রায় প্রতিটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় লেখালেখি করেন।

মূলত তিনি কলাম, ফিচার, চিঠিপত্র, গল্প, কবিতা লেখেন। দেশের বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় তার প্রায় ৪০০ লেখা প্রকাশিত হয়েছে।

এছাড়া, অমর একুশে বইমেলা ২০২৪-এ তার দুটি যৌথ কবিতা ও একটি গল্পের বই প্রকাশিত হয়েছে। গত ২২ ফেব্রুয়ারি তার জীবনের অন্যতম আনন্দের দিন ছিল। চার বছর আগে তার বাবা তাকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করেছিলেন এবং আজ সে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করে এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিদায় নিলেন।

লেখালেখির পাশাপাশি, তিনি তার বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধুদের নিয়ে গড়ে তুলেছেন “আলো ফাউন্ডেশন” নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, যা দেশের অসহায়, বঞ্চিত, নিপীড়িত ও প্রতিবন্ধী মানুষদের নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।

শিক্ষা জীবন ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য

আল-আমীন চৌধুরী তার শিক্ষাজীবনে একাধিক ক্ষেত্রে অসাধারণ দক্ষতা প্রদর্শন করেছেন। তিনি তার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করেছেন। পড়াশোনার পাশাপাশি তার সাহিত্য চর্চাও ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন। তার লেখালেখির মধ্যে সামাজিক সচেতনতা, মানবাধিকার, প্রযুক্তি এবং পরিবেশের বিষয়গুলো প্রায়ই উঠে আসে।

তিনি বলেন, “লেখালেখি আমার জন্য শুধু একটি সৃজনশীল পেশা নয়, এটি একটি উপায় যা আমার চিন্তাভাবনাকে বিশ্ববাসীর কাছে পৌঁছানোর একটি মাধ্যম।” তার এই বিশ্বাস তাকে আরও বেশি লেখালেখির প্রতি উৎসাহী করেছে এবং ভবিষ্যতে আরও অনেক বড় লেখক হয়ে ওঠার পথে সাহসী পদক্ষেপ নিতে সাহায্য করেছে।

আলো ফাউন্ডেশন এবং সমাজ সেবা

আল-আমীন চৌধুরী তার বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধুদের নিয়ে গড়া “আলো ফাউন্ডেশন” এর মাধ্যমে সমাজের গরীব, সুবিধাবঞ্চিত ও প্রতিবন্ধী মানুষদের সহায়তা করছে। এই সংগঠনটি শুধু দেশের প্রান্তিক অঞ্চলের মানুষের জন্য কাজ করছে না, বরং সারা দেশে নানা সামাজিক কর্মসূচি নিয়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করছে। তাদের কাজের মধ্যে রয়েছে দাতব্য কাজ, শিক্ষাগত সহায়তা, এবং মানসিক ও শারীরিক উন্নয়নমূলক কার্যক্রম।

তিনি বিশ্বাস করেন যে, “একজন লেখক যদি তার লেখার মাধ্যমে মানুষের অন্তরের ক্ষুদ্রতম কোণেও প্রবেশ করতে পারে, তবে তার লেখালেখি সফল।” আর আলো ফাউন্ডেশনের মতো একটি উদ্যোগ তার এ বিশ্বাসকে আরো শক্তিশালী করেছে।

আল-আমীন চৌধুরীর ভবিষ্যত লক্ষ্য

আল-আমীন চৌধুরীর ভবিষ্যত লক্ষ্য শুধু লেখালেখি নয়, প্রযুক্তি এবং সমাজসেবা ক্ষেত্রেও তার পেশাগত যাত্রা চালিয়ে যাওয়ার। তিনি ভবিষ্যতে এমন কিছু উদ্ভাবনী প্রকল্প নিয়ে কাজ করতে চান, যা বাংলাদেশের প্রযুক্তি খাত এবং শিক্ষাব্যবস্থায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে। তার মতে, “আজকের প্রজন্মের জন্য প্রযুক্তি, সাহিত্য এবং মানবিক মূল্যবোধের সংমিশ্রণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।”

বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষ করার পর, তিনি তার লেখালেখির পাশাপাশি প্রযুক্তির উপরও আরও গবেষণা করতে চান এবং একটি স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখছেন যা সমাজে প্রযুক্তির ইতিবাচক প্রভাব বিস্তার করবে। তার এই লক্ষ্য বাস্তবায়ন করতে তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক কনফারেন্স এবং ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণ করতে আগ্রহী। তিনি বিশ্বাস করেন যে, একজন সফল লেখক হওয়ার জন্য নিজেকে সবসময় নতুন কিছু শিখতে ও চেষ্টা করতে হবে।

নতুন প্রজন্মের জন্য বার্তা

আল-আমীন চৌধুরী তার সফলতার পিছনে যে একান্ত দৃষ্টি এবং পরিশ্রম রয়েছে, তা নতুন প্রজন্মকে উজ্জীবিত করার জন্য একটি আদর্শ হতে পারে। তিনি বলেন, “পরিশ্রম, বিশ্বাস, এবং আত্মবিশ্বাসই সফলতার মূল চাবিকাঠি।” তিনি তরুণদের প্রতি তার পরামর্শে বলেন, “নিজেকে কখনও ছোট মনে কোরো না। তোমার ভিতরের শক্তি এবং প্রতিভাকে প্রমাণ করতে হবে, যা সমাজে সত্যিকার পরিবর্তন আনবে।”

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Desing & Developed BY ThemeNeed.com