মোঃ আশরাফ ইকবাল পিকলু মাজমাদার
খুলনা বিভাগীয় ব্যুরো প্রধান।
দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন করে খুলনা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সার্কেল-বি) মোঃ খায়রুল আনাম। গত ১৩ মার্চ উপজেলার দক্ষিণ গোবিন্দকাটি গ্রামের একটি সুপারী বাগান থেকে উপজেলার কাঞ্চনপুর গ্রামের ওমর আলী শেখের ছেলে ভ্যান চালক মঈদুল ইসলামের লাশটি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় নিহতের পিতা ওমর আলী শেখ বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামী করে ডুমুরিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
এরপর একমাস ছয়দিনের মাথায় হত্যাকান্ডে সরাসরি জড়িত চারজনসহ পাঁচজনকে আটক করতে সক্ষম হয়েছে পুলিশ। মামলার ঘটনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খায়রুল আনামের তত্বাবধানে ডুমুরিয়া থানার ওসি মোঃ মাসুদ রানা, তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই সমরেশ সহ আরও ফোর্স এই অভিযান পরিচালনা করে বলে জানায় পুলিশ। আটককৃতরা হল, খুলনার ডুমুরিয়া থানার উত্তর গোবিন্দকাঠী গ্রামের মৃত খবির উদ্দিন শেখের ছেলে শরিফুল ইসলাম (৪৫), শওকত শেখের ছেলে রাফসান (২৪), কক্সবাজার সদরের দক্ষিণ পাহাড়তলী গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে এনামুল ইসলাম (২৫), যশোরের কেশবপুর থানার গৌরীঘোনা গ্রামের মৃত খোদাবক্স সরদারের ছেলে মঞ্জুরুল ইসলাম (৪২) এবং একই গ্রামের মৃত কাজেম ফকিরের ছেলে আব্দুল গফুর (৪৩)।
আটককৃতদের মধ্যে ১ম ৪জন কিলিং মিশনে সরাসরি জড়িত বলে পুলিশের কাছে স্বিকারোক্তি দিয়েছে এবং আব্দুল গফুরের নিকট থেকে ছিনতাই হওয়া ভ্যানটি উদ্ধার করা হয়েছে বলে পুলিশ জানায়।
Leave a Reply