বাহাদুর চৌধুরী,,
ইসলাম শান্তির ধর্ম, যেখানে আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা নিষিদ্ধ। তবে বাংলাদেশে কিছু মানুষ ইসলামের মূল আদর্শ থেকে সরে গিয়ে বিভিন্ন মাজারে বা পীরের সামনে সিজদা করছে, যা ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। বিশ্লেষকদের মতে, এই ধরনের কার্যকলাপে নতুন প্রজন্মের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হচ্ছে।
বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) স্পষ্টভাবে বলেছেন, আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও কাছে সিজদা করা হারাম। ইসলামের মূল শিক্ষা হচ্ছে তাওহীদ—এক আল্লাহর ইবাদত করা। কিন্তু কিছু মুসলিম নিজেদের ধর্মীয় জ্ঞানের অভাবে মাজারে বা কিছু পীরের সামনে মাথা নত করছে, যা ইসলামের মৌলিক শিক্ষার বিপরীত।
ধর্মীয় বিশ্লেষকরা বলছেন, এই ধরনের কর্মকাণ্ড নতুন প্রজন্মের কাছে ইসলাম সম্পর্কে ভুল ধারণা তৈরি করছে। অনেকে মনে করছে, ইসলাম শুধুই কিছু কুসংস্কারের মধ্যে আবদ্ধ, যেখানে প্রকৃত শিক্ষার চর্চা নেই। ফলে তরুণ সমাজ বিভ্রান্ত হচ্ছে এবং ইসলামের সঠিক জ্ঞান থেকে দূরে সরে যাচ্ছে।
বিভিন্ন ইসলামী চিন্তাবিদরা এই ধরনের কার্যকলাপ থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন এবং কোরআন-হাদিসের আলোকে সঠিক ইসলাম চর্চার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন। তারা বলছেন, ইসলামের নামে কোনো ধরনের বিদআত বা অনৈসলামিক কাজ সমাজে বিভ্রান্তি ছড়ায় এবং মুসলমানদের ঐক্য নষ্ট করে।
ধর্ম বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, মাজার কেন্দ্রিক এইসব কর্মকাণ্ড রোধে সচেতনতা জরুরি। মসজিদ, মাদ্রাসা এবং পরিবারের উচিত সন্তানদের সঠিক ইসলামিক শিক্ষা দেওয়া, যাতে তারা বিভ্রান্ত না হয়। ইসলামের প্রকৃত শিক্ষা ও তাওহীদের চর্চা ছাড়া মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিভ্রান্তি দূর করা সম্ভব নয়।
ধর্মীয় বিশ্লেষকরা আশাবাদী, সরকার ও আলেমদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এ ধরনের কার্যকলাপ বন্ধ করে ইসলামের
Leave a Reply