1. mh01610093622@gmail.com : dainikdakshineroporadh :
শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:২৭ পূর্বাহ্ন
নোটিশ :
আগে আমরা একটা কথা শুনতাম দুনিয়া কি উল্টে গেল! এখন মাঝেমধ্যে মনে হয় কথাটা সত্য সাংবাদিক আসাদ ইসলাম একমাএ পুএ সন্তানের জন্মদিন আজ জয়নগরে ২ কোটি টাকার জমি নিয়ে দীর্ঘদিনের বিরোধ, দখল সূত্রে মালিকানা শাহাজান গংয়ের—সংঘর্ষের আশঙ্কা কুষ্টিয়ায় শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ে ২২ দফা দাবি বাস্তবায়নে অবস্থান কর্মসূচি। ভোলা তজুমদ্দিন উপজেলার চাঁদপুর ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ইছোব হোসেন ছেলে হাছনাইন হোসেন যৌতুক এর টাকার জন্য স্ত্রী ঝুমুর আক্তার কে শারীরিক নির্যাতন ও মারধর করার অভিযোগ উঠেছে। ভোলায় সদ্য পদোন্নতি প্রাপ্ত পুলিশ সদস্যদের র‍্যাংক ব্যাজ পরিধান” কুষ্টিয়ায় শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ে ২২ দফা দাবি বাস্তবায়নে অবস্থান কর্মসূচি। হঠাৎই ভয়াবহ দাবানলের সৃষ্টি, আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে, পুড়ছে ইসরাইল। ছবিতে যাদের দেখতে পাচ্ছেন, তারা হলেন ঝিনাইদহ জেলার হরিণাকুণ্ড থানার হরিশপুর গ্রামের রাশিদুল ইসলাম এবং তার স্ত্রী। নড়াইলের লোহাগড়ায় দুর্বৃত্তদের হামলায় কব্জি হারালেন বিএনপি নেতা।
সংবাদ শিরোনাম:
আগে আমরা একটা কথা শুনতাম দুনিয়া কি উল্টে গেল! এখন মাঝেমধ্যে মনে হয় কথাটা সত্য সাংবাদিক আসাদ ইসলাম একমাএ পুএ সন্তানের জন্মদিন আজ জয়নগরে ২ কোটি টাকার জমি নিয়ে দীর্ঘদিনের বিরোধ, দখল সূত্রে মালিকানা শাহাজান গংয়ের—সংঘর্ষের আশঙ্কা কুষ্টিয়ায় শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ে ২২ দফা দাবি বাস্তবায়নে অবস্থান কর্মসূচি। ভোলা তজুমদ্দিন উপজেলার চাঁদপুর ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ইছোব হোসেন ছেলে হাছনাইন হোসেন যৌতুক এর টাকার জন্য স্ত্রী ঝুমুর আক্তার কে শারীরিক নির্যাতন ও মারধর করার অভিযোগ উঠেছে। ভোলায় সদ্য পদোন্নতি প্রাপ্ত পুলিশ সদস্যদের র‍্যাংক ব্যাজ পরিধান” কুষ্টিয়ায় শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ে ২২ দফা দাবি বাস্তবায়নে অবস্থান কর্মসূচি। হঠাৎই ভয়াবহ দাবানলের সৃষ্টি, আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে, পুড়ছে ইসরাইল। ছবিতে যাদের দেখতে পাচ্ছেন, তারা হলেন ঝিনাইদহ জেলার হরিণাকুণ্ড থানার হরিশপুর গ্রামের রাশিদুল ইসলাম এবং তার স্ত্রী। নড়াইলের লোহাগড়ায় দুর্বৃত্তদের হামলায় কব্জি হারালেন বিএনপি নেতা।

বৃক্ষনিধন ও দুর্নীতির ছোবলে বিপর্যস্ত বৃহত্তর পার্বত্য বনভূমি

  • আপডেটের সময় : রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৪২ বার ভিউ

বাহাদুর চৌধুরী।
বৃক্ষনিধন, পাহাড় কাটা ও অবৈধ দখলের কারণে বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে বৃহত্তর চট্টগ্রামের বনাঞ্চল। অভিযোগ উঠেছে, বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তা, যাদের ‘বনের রাজা’ বলা হয়, তারা রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগ নিয়ে অবৈধ লেনদেন ও ঘুষ বাণিজ্যের মাধ্যমে প্রাকৃতিক সম্পদ ধ্বংসে মদত দিচ্ছেন। এতে হুমকির মুখে পড়েছে এ অঞ্চলের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য।

বাঁশখালী, সীতাকুণ্ড, রাঙ্গুনিয়া, রাউজান, কক্সবাজারের মহেশখালী ও চকরিয়া,বান্দর বন,খাগরাছরি,রাঙ্গামাটি, জালিয়াপাড়া রেঞ্জ —এসব অঞ্চলে সংরক্ষিত বনভূমি ক্রমশ উজাড় হচ্ছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, বন বিভাগের কিছু অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে পাহাড় কেটে প্লট তৈরি, অবৈধ বসতি নির্মাণ এবং গাছ কেটে কাঠ পাচার অব্যাহত রয়েছে। এসব অপকর্মের ফলে ভূমিধস, নদীভাঙন ও জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি দিন দিন বাড়ছে।

স্থানীয় পরিবেশবিদদের মতে, “অধিকাংশ ক্ষেত্রে বন বিভাগ ও প্রশাসনের নীরব সমর্থনেই পাহাড় ও বন নিধনের মতো অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে। দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়ায় তারা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে।”

গোপন সূত্রে জানা গেছে, বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চলে এক ধরনের সিন্ডিকেট সক্রিয়, যারা রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় থেকে সরকারি বনভূমি দখল, কাঠ পাচার ও পাহাড় কাটা চালিয়ে যাচ্ছে। এসব কর্মকাণ্ড থেকে লাখ লাখ টাকা অবৈধভাবে হাতিয়ে নিচ্ছে কিছু প্রভাবশালী মহল।

সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, গত এক দশকে চট্টগ্রামের বনাঞ্চলের ৩০ শতাংশেরও বেশি এলাকা উজাড় হয়ে গেছে। বিশেষ করে ফটিকছড়ি, সাতকানিয়া, লোহাগাড়া ও বান্দরবানের রুমা, থানচি, আলীকদম অঞ্চলে বনের ভয়াবহ ক্ষতি হয়েছে।জালিয়া পাড়া রেঞ্চ কর্মকর্তার মহাসিন তালুকদার এর সহযোগিতায় একটি পাহাড় কেটে সম্পূর্ণভাবে নিয়ে গেছে।

পরিবেশ আন্দোলনকারীরা এই অনিয়মের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। চট্টগ্রামের এক পরিবেশ সংগঠনের নেতা বলেন, “বনের এই বিপর্যয় রোধে সরকারি উচ্চপর্যায়ের তদন্ত জরুরি। বন বিভাগের দুর্নীতিবাজদের আইনের আওতায় আনতে হবে।”

এ বিষয়ে বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, “বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখা হচ্ছে এবং অনিয়মে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” তবে বাস্তবে এখন পর্যন্ত কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।

বৃহত্তর চট্টগ্রামের বনভূমি রক্ষা করতে হলে দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি, পাহাড় কাটা ও বন উজাড় বন্ধে কঠোর নজরদারি বাড়াতে হবে। অন্যথায়, অদূর ভবিষ্যতে এ অঞ্চলের বাস্তুতন্ত্র চরম সংকটে পড়বে।এদিকে রেঞ্জ কর্মকর্তা মহাসিনের খোঁজখবর নিতে গেলে বাইর হয়ে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য, জালিয়া পাড়া বন বিভাগকে তিনি দুর্নীতির হাতুর ঘরে পরিণত করেছেন বলে একাধিক অভিযোগ উঠেছে

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে ভাগ করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ওয়েবসাইট এর কোনো লেখা, ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি
Desing & Developed BY ThemeNeed.com